Saturday, March 22, 2025

আমেরিকার দূতাবাসে কেন যোগাযোগ করেছিলেন উপদেষ্টা আসিফ জানালেন নিজেই

আরও পড়ুন

আমাদের সশস্ত্র অভ্যুত্থানের প্রস্তুতিও ছিল বলে মন্তব্য করেছেন, অন্তবর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

আজ শুক্রবার (২১ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন আসিফ।

আসিফ পোস্ট করা ভিডিওতে আরো বলেন, শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পরে কোন কালেকটিভ ডিসিশন ছিল না। এমন না যে আমরা মিটিং করে ডিসিশন নিয়েছি যে ডক্টর ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা বানানো হবে বা এরকম কিছু। মূলত যোগাযোগ হচ্ছিল আমেরিকান এম্বাসির কয়েকজনের সাথে।

আরও পড়ুনঃ  নিহত সেনা কর্মকর্তাকে নিয়ে সাবেক রুমমেটের আবেগঘন স্ট্যাটাস

এর পাশাপাশি হচ্ছে সাবেক ছাত্রদলের এক বড় ভাই আছেন শামীম ভাই। উনি মিরপুরে অর্গানাইজার হিসেবে খুব ভালো ভূমিকা পালন করছিলেন। উনার সাথে আমার যোগাযোগ হচ্ছিল। মূলত মুশফিকুল ফজল আনসারী ওনাদের সাথে আর কি। ওনাদের মাধ্যমে আলী রিয়াজ তারপর বদিউল আলম মজুমদার তাদের সাথে যোগাযোগ হয়। উনাদের সাথে আমি কথা বলি।

যখন আমাদেরকে ১ তারিখ ডিবি থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় সেদিন প্রাথমিক কথা হয়। কিন্তু দুই তারিখে মূলত আসল কথাবার্তা শুরু হয়। তখন ওনাদের সাথে কথা বলে এবং ওনাদেরকে তখন আমি জিজ্ঞেস করছিলাম যে ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস কি আসবেন কিনা? যদি আমরা আহবান করি। সবার একটা কমন কথা ছিল, উনি আসবেন না।

আরও পড়ুনঃ  ‘আ. লীগের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন শেখ হাসিনা’

কারণ উনাকে এর আগেও অনেকবার চেষ্টা হয়েছে আহবান করার। ২৪ এর নির্বাচনের আগেও একটা আলোচনা ছিল এবং এর আগেও ১৯ সালের দিকে একটা আলোচনা ছিল। এর আগেও যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল তখনও ওনাকে আনার চেষ্টা করা হয়েছিল। উনি সবসময় পলিটিক্যাল এই ইস্যু থেকে রিফিউজ করেছেন। দূরে থাকতে চেয়েছেন আমাকে বললেন। বদিউল আলম মজুমদার স্যারও বললেন যে উনি আসবেন না। আরও যাদের সাথে কথা হচ্ছিল উনি রাজি হবেন না। এ ধরনের একটা কথা ছিল।

আরও পড়ুনঃ  সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল, এমপি আহমদ ও রিয়ার অ্যাডমিরাল সোহায়েল আটক

মূতল ড. ইউনূসকে রাজি করানোর জন্যই এই যোগাযোগ গুলা হচ্ছিল।

সর্বশেষ সংবাদ