আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় ৫ আগস্ট। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম হত্যা মামলা করা হয় ১৩ আগস্ট। সোমবার (১৯ আগস্ট পর্যন্ত) পর্যন্ত ১৯টি হত্যা মামলার খবর পাওয়া গেছে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত।
তবে হাসিনা সরকারের চালানো সব গণহত্যায় সম্পৃক্ত বিভিন্ন পর্যায়ে যাদের নাম উঠে আসছে তাদের আইনের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন হলে শেখ হাসিনাসহ যাদের নাম গণহত্যায় এসেছে সবার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন উপপরিচালক প্রশাসন ও তদন্তকারী কর্মকর্তা আতাউর রহমান।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দেশের একটি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।
এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, শেখ হাসিনা ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যের বিরুদ্ধে গণহত্যা ও হত্যার এখন পর্যন্ত তিনটি অভিযোগ এসেছে। সব অভিযোগেই আসামিদের প্রোফাইল তৈরির কাজ চলছে।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ককে নিয়োগ দেওয়া হবে। কোথা থেকে তারা তদন্ত শুরু করবেন সেটিও দ্রুতই ঠিক করা হবে। এরপর তারা কাজ আরও দ্রুতগতিতে এগিয়ে নেবেন।
এদিকে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর থেকে তার বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা এবং অপহরণ মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় দুটি আবেদন করা হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ককে নিয়োগ দেওয়া হবে। কোথা থেকে তারা তদন্ত শুরু করবেন সেটিও দ্রুতই ঠিক করা হবে। এরপর তারা কাজ আরও দ্রুতগতিতে এগিয়ে নেবেন।
এদিকে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর থেকে তার বিরুদ্ধে হত্যা, গণহত্যা এবং অপহরণ মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় দুটি আবেদন করা হয়েছে।