প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব হিসেবে শফিকুল আলমের তিন মাস পূর্ণ হয়েছে আজ ১০ নভেম্বর। নতুন পদে তিন মাস পূর্ণ হওয়ার কথা উল্লেখ করে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন এএফপির সাবেক এই ব্যুরো চিফ।
তিন মাসের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে শফিকুল আলম লেখেন, আমি বিশ্বাস করতে চেয়েছিলাম অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর একদিন আমি আমার পুরোনো পেশায় ফিরে যেতে পারব। কিন্তু ইতোমধ্যে আমার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার হয়ে গেছে এবং সব ধরনের রাজনৈতিক পক্ষ, বিশেষজ্ঞ ও কূটনীতিকদের পক্ষ থেকে আমার বিবৃতিগুলো যাচাই করা হয়; সমালোচনা হয়, প্রশংসা করা হয়।
বাংলাদেশে গত ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে একজন প্রেস সেক্রেটারির কাজ ছিল ‘নিউজ কিল’ করা (খবর বাতিল করা), গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করা এবং কখনো কখনো হুমকি দেওয়া; সাংবাদিক বা সম্পাদকদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করা এবং ক্ষমতার দাপট দেখানো।
এই সরকার এনজিও ব্যাকগ্রাউন্ডের নয় : প্রেস সেক্রেটারি
বাংলাদেশ-উজবেকিস্তান চুক্তির খসড়া উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন
মূল্যস্ফীতি সহনীয় করতে আমরা ওয়াদাবদ্ধ : প্রেস সচিব
পতিত আওয়ামী স্বৈরাচারের একজন ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি এতটাই ক্ষমতাবান ছিলেন যে মানুষ এখনো তার শোষণ ও দুর্নীতির কথা বলে- উল্লেখ করেন শফিকুল আলম।
‘আমার জন্য এ দায়িত্বটি (প্রেস সচীব) ১৮ ঘণ্টার বিরতিহীন একটি কাজ হয়ে উঠেছে; এরপরও আমি চেষ্টা করছি কিছুটা সময় বের করার, যাতে আমি একটু গ্রাম দেখতে যেতে পারি; নদীর ঘাট আর বটগাছের ছায়ায় ঘুরে আসতে পারি।