বিতর্কিত ‘হিজাব ও শালীনতা আইন’ স্থগিত করেছে ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ। আইনটি শুক্রবার থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। আইনটিকে ‘অস্পষ্ট ও সংস্কারের প্রয়োজন’ বলে অভিহিত করে এর ধারাগুলো পুনর্মূল্যায়নের ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
গত জুলাইয়ের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে হিজাব ইস্যুতে ইরানি নারীদের প্রতি আচরণের প্রকাশ্যে সমালোচনা করেছিলেন পেজেশকিয়ান। তিনি তাদের ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণে ক্ষুব্ধ তরুণ প্রজন্মের ইরানিদের কাছে বিষয়টি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল।
প্রস্তাবিত নতুন আইনে নারীদের চুল, হাত বা পায়ের নিচের অংশ প্রকাশের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছিল। অবশ্য আইনটি অধিকারকর্মীদের দ্বারা ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে। খবর বিবিসির।